মুসলিম হওয়া মানে আপনার কোন সমস্যা থাকবেনা এমনটা নয়। তবে আপনার সাথে থাকবে সকল সমস্যার সমাধান দেওয়ার একমাত্র উৎস আল্লাহ্ সুবাহানহুয়া তা'আলা।

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।

ভালোবাসা ও দয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর বিষয়। আর তা বিবাহিত জীবনে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে খুব ফুটে উঠে। তারা একে অপরকে ভালোবাসে, দয়া করে এবং নিরাপত্তা দেয়।

এটাই কি আমাদের স্বাধীনতা?!

image

আল্লাহ তাদেরকে সুস্থ করে দিন৷ তাদের এই কুরবানির জন্যই আমাদের স্বাধীনতা অনুভব করছি।

image

পম্পেই শহরের ধ্বংসাবশেষ থেকে দৃশ্যমান ভিসুভিয়াস পর্বত, যা ৭৯ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের অগ্ন্যুৎপাতে ধ্বংস হয়ে যায় । বামপাশের উচু চূড়াটি সক্রিয় জ্বালামুখ; ডানপাশের নিচু চূড়াটি সোমা ক্যালডেরা দেয়ালের অংশ ।

Source: Wikipedia

image

ভিসুভিয়াস পর্বত ইতালির নেপলস উপসাগরীয় অঞ্চলের একটি আগ্নেয়গিরি। নেপলস থেকে ৯ কিলোমিটার পূর্বে সমুদ্রউপকূলের খুব কাছে এর অবস্থান। এটি ইউরোপের মূল ভূখন্ডের মধ্যে অবস্থিত একমাত্র আগ্নেয়গিরি যাতে বিগত কয়েক শতাব্দীর মধ্যে অগ্ন্যুৎপাত হয়েছে, যদিও বর্তমানে এটিতে কোন অগ্ন্যুৎপাত হচ্ছেনা। ইতালির অপর দুটি প্রধান সক্রিয় আগ্নেয়গিরি এতনা ও স্ট্রমবোলি এর অবস্থান যথাক্রমে সিসিলি ও স্ট্রমবোলি দ্বীপদ্বয়ে ।

ভিসুভিয়াস পর্বত এর খিষ্টপূর্ব ৭৯ অব্দের অগ্ন্যুৎপাতের জন্য বেশি পরিচিত, যার ফলে রোমান শহর পম্পেই, হেরকুলেনিয়াম, অপ্লোন্তিস এবং স্তাবিএসহ পার্শ্ববর্তী কিছু বসতি লাভার নিচে চাপা পড়ে ধ্বংস হয়ে যায়। বিস্ফোরণের ফলে আগ্নেয় শিলা, ভস্ম এবং আগ্নেয় গ্যাসের মেঘ ৩৩ কিলোমিটার (২১ মাইল) উচ্চতায় ছড়িয়ে পড়ে। ধারণা করা হচ্ছে, এই অগ্নিকাণ্ডে এক হাজারেরও বেশি লোক মারা গিয়েছিলেন, যদিও সঠিকভাবে জানা যায়নি কতজনের মৃৃৃত্যু হয়েছিল। এ শহরগুলো পরবর্তীকালে আর পুনঃর্নিমাণ করা হয়নি। যদিও শহরগুলোর বেঁচে যাওয়া অধিবাসীরা এবং সম্ভবতঃ লুটেরারা ধ্বংসাবশেষ থেকে প্রচুর জিনিসপত্র সংগ্রহ করেছিল। কালক্রমে শহরগুলোর অবস্থান সবাই ভুলে গিয়েছিল; পরবর্তীকালে ১৮শ শতকে ঘটনাক্রমে শহরগুলো আবার খুঁজে পাওয়া যায় ।

এই অগ্ন্যুৎপাতের ফলে সারনো নদীর গতিপথ পরিবর্তিত হয়ে গিয়েছিল এবং সমুদ্রতটও আগের থেকে উঁচু হয়ে গিয়েছিল। তাই বর্তমানে পম্পেই শহরের অবস্থান না নদীর তীরবর্তী না সমুদ্রোপকূল সংলগ্ন। ভিসুভিয়াসও সময়ের সাথে সাথে ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয়েছে – এর ঢালের সবুজ জঙ্গল আর নেই এবং অগ্ন্যুৎপাতের ধাক্কায় এর চূড়া অনেকটাই বদলে গেছে।

সেই সময় থেকে বর্তমান পর্যন্ত ভিসুভিয়াসে অনেকবার অগ্ন্যুৎপাত হয়েছে এবং বর্তমানে এটিকে বিশ্বের অন্যতম ভয়ংকর আগ্নেয়গিরিগুলোর মধ্যে একটি হিসাবে গণ্য করা হয় কেননা এর আশপাশের এলাকায় ৩,০০০,০০০ মানুষ বসবাস করে এবং এটির বিস্ফোরণের মত অগ্ন্যুৎপাতের প্রবণতা রয়েছে । এটি পৃথিবীর সবচেয়ে জনবহুল অগ্নুৎপাতপ্রবণ এলাকা ।

ভিসুভিয়াসের আশেপাশের অঞ্চলটি ১৯৯৫ সালের ৫ জুন আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় উদ্যান হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছিল। ভেসুভিয়াসের শীর্ষ শিখরটি দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত এবং আগ্নেয়গিরির চারপাশে ছোট্ট একটি পথ রয়েছে যা পার্ক কর্তৃপক্ষ সাপ্তাহিক ছুটিতে রক্ষণাবেক্ষণ করে। শিখরের ২০০ মিটার (৬৬০ ফুট) এর মধ্যে রাস্তা দিয়ে সংযোগ রয়েছে (উল্লম্বভাবে পরিমাপ করা হয়), তবে এর পরে পথ কেবল পাদদেশে। রাস্তা থেকে আগ্নেয়গিরির মুখ পর্যন্ত আগ্নেয়গিরির চারপাশে একটি সর্পিল রাস্তা রয়েছে।

ভিসুভিয়াস পর্বতে ১৮৮০ সালে ফানিকুলার কেবল কার (Funiculì, Funiculà) খোলা হয়েছিল এবং পরে ১৯৪৪ সালের মার্চের অগ্নুৎপাতে এটি ধ্বংস হয়ে যায়।

Source: Wikipedia

image

ভিসুভিয়াস পর্বত ইতালির নেপলস উপসাগরীয় অঞ্চলের একটি আগ্নেয়গিরি। নেপলস থেকে ৯ কিলোমিটার পূর্বে সমুদ্রউপকূলের খুব কাছে এর অবস্থান। এটি ইউরোপের মূল ভূখন্ডের মধ্যে অবস্থিত একমাত্র আগ্নেয়গিরি যাতে বিগত কয়েক শতাব্দীর মধ্যে অগ্ন্যুৎপাত হয়েছে, যদিও বর্তমানে এটিতে কোন অগ্ন্যুৎপাত হচ্ছেনা। ইতালির অপর দুটি প্রধান সক্রিয় আগ্নেয়গিরি এতনা ও স্ট্রমবোলি এর অবস্থান যথাক্রমে সিসিলি ও স্ট্রমবোলি দ্বীপদ্বয়ে ।

ভিসুভিয়াস পর্বত এর খিষ্টপূর্ব ৭৯ অব্দের অগ্ন্যুৎপাতের জন্য বেশি পরিচিত, যার ফলে রোমান শহর পম্পেই, হেরকুলেনিয়াম, অপ্লোন্তিস এবং স্তাবিএসহ পার্শ্ববর্তী কিছু বসতি লাভার নিচে চাপা পড়ে ধ্বংস হয়ে যায়। বিস্ফোরণের ফলে আগ্নেয় শিলা, ভস্ম এবং আগ্নেয় গ্যাসের মেঘ ৩৩ কিলোমিটার (২১ মাইল) উচ্চতায় ছড়িয়ে পড়ে। ধারণা করা হচ্ছে, এই অগ্নিকাণ্ডে এক হাজারেরও বেশি লোক মারা গিয়েছিলেন, যদিও সঠিকভাবে জানা যায়নি কতজনের মৃৃৃত্যু হয়েছিল। এ শহরগুলো পরবর্তীকালে আর পুনঃর্নিমাণ করা হয়নি। যদিও শহরগুলোর বেঁচে যাওয়া অধিবাসীরা এবং সম্ভবতঃ লুটেরারা ধ্বংসাবশেষ থেকে প্রচুর জিনিসপত্র সংগ্রহ করেছিল। কালক্রমে শহরগুলোর অবস্থান সবাই ভুলে গিয়েছিল; পরবর্তীকালে ১৮শ শতকে ঘটনাক্রমে শহরগুলো আবার খুঁজে পাওয়া যায় ।

এই অগ্ন্যুৎপাতের ফলে সারনো নদীর গতিপথ পরিবর্তিত হয়ে গিয়েছিল এবং সমুদ্রতটও আগের থেকে উঁচু হয়ে গিয়েছিল। তাই বর্তমানে পম্পেই শহরের অবস্থান না নদীর তীরবর্তী না সমুদ্রোপকূল সংলগ্ন। ভিসুভিয়াসও সময়ের সাথে সাথে ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয়েছে – এর ঢালের সবুজ জঙ্গল আর নেই এবং অগ্ন্যুৎপাতের ধাক্কায় এর চূড়া অনেকটাই বদলে গেছে।

সেই সময় থেকে বর্তমান পর্যন্ত ভিসুভিয়াসে অনেকবার অগ্ন্যুৎপাত হয়েছে এবং বর্তমানে এটিকে বিশ্বের অন্যতম ভয়ংকর আগ্নেয়গিরিগুলোর মধ্যে একটি হিসাবে গণ্য করা হয় কেননা এর আশপাশের এলাকায় ৩,০০০,০০০ মানুষ বসবাস করে এবং এটির বিস্ফোরণের মত অগ্ন্যুৎপাতের প্রবণতা রয়েছে । এটি পৃথিবীর সবচেয়ে জনবহুল অগ্নুৎপাতপ্রবণ এলাকা ।

ভিসুভিয়াসের আশেপাশের অঞ্চলটি ১৯৯৫ সালের ৫ জুন আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় উদ্যান হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছিল। ভেসুভিয়াসের শীর্ষ শিখরটি দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত এবং আগ্নেয়গিরির চারপাশে ছোট্ট একটি পথ রয়েছে যা পার্ক কর্তৃপক্ষ সাপ্তাহিক ছুটিতে রক্ষণাবেক্ষণ করে। শিখরের ২০০ মিটার (৬৬০ ফুট) এর মধ্যে রাস্তা দিয়ে সংযোগ রয়েছে (উল্লম্বভাবে পরিমাপ করা হয়), তবে এর পরে পথ কেবল পাদদেশে। রাস্তা থেকে আগ্নেয়গিরির মুখ পর্যন্ত আগ্নেয়গিরির চারপাশে একটি সর্পিল রাস্তা রয়েছে।

ভিসুভিয়াস পর্বতে ১৮৮০ সালে ফানিকুলার কেবল কার (Funiculì, Funiculà) খোলা হয়েছিল এবং পরে ১৯৪৪ সালের মার্চের অগ্নুৎপাতে এটি ধ্বংস হয়ে যায়।

Source: Wikipedia

image

ভিসুভিয়াস পর্বত ইতালির নেপলস উপসাগরীয় অঞ্চলের একটি আগ্নেয়গিরি। নেপলস থেকে ৯ কিলোমিটার পূর্বে সমুদ্রউপকূলের খুব কাছে এর অবস্থান। এটি ইউরোপের মূল ভূখন্ডের মধ্যে অবস্থিত একমাত্র আগ্নেয়গিরি যাতে বিগত কয়েক শতাব্দীর মধ্যে অগ্ন্যুৎপাত হয়েছে, যদিও বর্তমানে এটিতে কোন অগ্ন্যুৎপাত হচ্ছেনা। ইতালির অপর দুটি প্রধান সক্রিয় আগ্নেয়গিরি এতনা ও স্ট্রমবোলি এর অবস্থান যথাক্রমে সিসিলি ও স্ট্রমবোলি দ্বীপদ্বয়ে ।

ভিসুভিয়াস পর্বত এর খিষ্টপূর্ব ৭৯ অব্দের অগ্ন্যুৎপাতের জন্য বেশি পরিচিত, যার ফলে রোমান শহর পম্পেই, হেরকুলেনিয়াম, অপ্লোন্তিস এবং স্তাবিএসহ পার্শ্ববর্তী কিছু বসতি লাভার নিচে চাপা পড়ে ধ্বংস হয়ে যায়। বিস্ফোরণের ফলে আগ্নেয় শিলা, ভস্ম এবং আগ্নেয় গ্যাসের মেঘ ৩৩ কিলোমিটার (২১ মাইল) উচ্চতায় ছড়িয়ে পড়ে। ধারণা করা হচ্ছে, এই অগ্নিকাণ্ডে এক হাজারেরও বেশি লোক মারা গিয়েছিলেন, যদিও সঠিকভাবে জানা যায়নি কতজনের মৃৃৃত্যু হয়েছিল। এ শহরগুলো পরবর্তীকালে আর পুনঃর্নিমাণ করা হয়নি। যদিও শহরগুলোর বেঁচে যাওয়া অধিবাসীরা এবং সম্ভবতঃ লুটেরারা ধ্বংসাবশেষ থেকে প্রচুর জিনিসপত্র সংগ্রহ করেছিল। কালক্রমে শহরগুলোর অবস্থান সবাই ভুলে গিয়েছিল; পরবর্তীকালে ১৮শ শতকে ঘটনাক্রমে শহরগুলো আবার খুঁজে পাওয়া যায় ।

এই অগ্ন্যুৎপাতের ফলে সারনো নদীর গতিপথ পরিবর্তিত হয়ে গিয়েছিল এবং সমুদ্রতটও আগের থেকে উঁচু হয়ে গিয়েছিল। তাই বর্তমানে পম্পেই শহরের অবস্থান না নদীর তীরবর্তী না সমুদ্রোপকূল সংলগ্ন। ভিসুভিয়াসও সময়ের সাথে সাথে ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয়েছে – এর ঢালের সবুজ জঙ্গল আর নেই এবং অগ্ন্যুৎপাতের ধাক্কায় এর চূড়া অনেকটাই বদলে গেছে।

সেই সময় থেকে বর্তমান পর্যন্ত ভিসুভিয়াসে অনেকবার অগ্ন্যুৎপাত হয়েছে এবং বর্তমানে এটিকে বিশ্বের অন্যতম ভয়ংকর আগ্নেয়গিরিগুলোর মধ্যে একটি হিসাবে গণ্য করা হয় কেননা এর আশপাশের এলাকায় ৩,০০০,০০০ মানুষ বসবাস করে এবং এটির বিস্ফোরণের মত অগ্ন্যুৎপাতের প্রবণতা রয়েছে । এটি পৃথিবীর সবচেয়ে জনবহুল অগ্নুৎপাতপ্রবণ এলাকা ।

ভিসুভিয়াসের আশেপাশের অঞ্চলটি ১৯৯৫ সালের ৫ জুন আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় উদ্যান হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছিল। ভেসুভিয়াসের শীর্ষ শিখরটি দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত এবং আগ্নেয়গিরির চারপাশে ছোট্ট একটি পথ রয়েছে যা পার্ক কর্তৃপক্ষ সাপ্তাহিক ছুটিতে রক্ষণাবেক্ষণ করে। শিখরের ২০০ মিটার (৬৬০ ফুট) এর মধ্যে রাস্তা দিয়ে সংযোগ রয়েছে (উল্লম্বভাবে পরিমাপ করা হয়), তবে এর পরে পথ কেবল পাদদেশে। রাস্তা থেকে আগ্নেয়গিরির মুখ পর্যন্ত আগ্নেয়গিরির চারপাশে একটি সর্পিল রাস্তা রয়েছে।

ভিসুভিয়াস পর্বতে ১৮৮০ সালে ফানিকুলার কেবল কার (Funiculì, Funiculà) খোলা হয়েছিল এবং পরে ১৯৪৪ সালের মার্চের অগ্নুৎপাতে এটি ধ্বংস হয়ে যায়।

Source: Wikipedia

image

ভিসুভিয়াস পর্বত ইতালির নেপলস উপসাগরীয় অঞ্চলের একটি আগ্নেয়গিরি। নেপলস থেকে ৯ কিলোমিটার পূর্বে সমুদ্রউপকূলের খুব কাছে এর অবস্থান। এটি ইউরোপের মূল ভূখন্ডের মধ্যে অবস্থিত একমাত্র আগ্নেয়গিরি যাতে বিগত কয়েক শতাব্দীর মধ্যে অগ্ন্যুৎপাত হয়েছে, যদিও বর্তমানে এটিতে কোন অগ্ন্যুৎপাত হচ্ছেনা। ইতালির অপর দুটি প্রধান সক্রিয় আগ্নেয়গিরি এতনা ও স্ট্রমবোলি এর অবস্থান যথাক্রমে সিসিলি ও স্ট্রমবোলি দ্বীপদ্বয়ে ।

ভিসুভিয়াস পর্বত এর খিষ্টপূর্ব ৭৯ অব্দের অগ্ন্যুৎপাতের জন্য বেশি পরিচিত, যার ফলে রোমান শহর পম্পেই, হেরকুলেনিয়াম, অপ্লোন্তিস এবং স্তাবিএসহ পার্শ্ববর্তী কিছু বসতি লাভার নিচে চাপা পড়ে ধ্বংস হয়ে যায়। বিস্ফোরণের ফলে আগ্নেয় শিলা, ভস্ম এবং আগ্নেয় গ্যাসের মেঘ ৩৩ কিলোমিটার (২১ মাইল) উচ্চতায় ছড়িয়ে পড়ে। ধারণা করা হচ্ছে, এই অগ্নিকাণ্ডে এক হাজারেরও বেশি লোক মারা গিয়েছিলেন, যদিও সঠিকভাবে জানা যায়নি কতজনের মৃৃৃত্যু হয়েছিল। এ শহরগুলো পরবর্তীকালে আর পুনঃর্নিমাণ করা হয়নি। যদিও শহরগুলোর বেঁচে যাওয়া অধিবাসীরা এবং সম্ভবতঃ লুটেরারা ধ্বংসাবশেষ থেকে প্রচুর জিনিসপত্র সংগ্রহ করেছিল। কালক্রমে শহরগুলোর অবস্থান সবাই ভুলে গিয়েছিল; পরবর্তীকালে ১৮শ শতকে ঘটনাক্রমে শহরগুলো আবার খুঁজে পাওয়া যায় ।

এই অগ্ন্যুৎপাতের ফলে সারনো নদীর গতিপথ পরিবর্তিত হয়ে গিয়েছিল এবং সমুদ্রতটও আগের থেকে উঁচু হয়ে গিয়েছিল। তাই বর্তমানে পম্পেই শহরের অবস্থান না নদীর তীরবর্তী না সমুদ্রোপকূল সংলগ্ন। ভিসুভিয়াসও সময়ের সাথে সাথে ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয়েছে – এর ঢালের সবুজ জঙ্গল আর নেই এবং অগ্ন্যুৎপাতের ধাক্কায় এর চূড়া অনেকটাই বদলে গেছে।

সেই সময় থেকে বর্তমান পর্যন্ত ভিসুভিয়াসে অনেকবার অগ্ন্যুৎপাত হয়েছে এবং বর্তমানে এটিকে বিশ্বের অন্যতম ভয়ংকর আগ্নেয়গিরিগুলোর মধ্যে একটি হিসাবে গণ্য করা হয় কেননা এর আশপাশের এলাকায় ৩,০০০,০০০ মানুষ বসবাস করে এবং এটির বিস্ফোরণের মত অগ্ন্যুৎপাতের প্রবণতা রয়েছে । এটি পৃথিবীর সবচেয়ে জনবহুল অগ্নুৎপাতপ্রবণ এলাকা ।

ভিসুভিয়াসের আশেপাশের অঞ্চলটি ১৯৯৫ সালের ৫ জুন আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় উদ্যান হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছিল। ভেসুভিয়াসের শীর্ষ শিখরটি দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত এবং আগ্নেয়গিরির চারপাশে ছোট্ট একটি পথ রয়েছে যা পার্ক কর্তৃপক্ষ সাপ্তাহিক ছুটিতে রক্ষণাবেক্ষণ করে। শিখরের ২০০ মিটার (৬৬০ ফুট) এর মধ্যে রাস্তা দিয়ে সংযোগ রয়েছে (উল্লম্বভাবে পরিমাপ করা হয়), তবে এর পরে পথ কেবল পাদদেশে। রাস্তা থেকে আগ্নেয়গিরির মুখ পর্যন্ত আগ্নেয়গিরির চারপাশে একটি সর্পিল রাস্তা রয়েছে।

ভিসুভিয়াস পর্বতে ১৮৮০ সালে ফানিকুলার কেবল কার (Funiculì, Funiculà) খোলা হয়েছিল এবং পরে ১৯৪৪ সালের মার্চের অগ্নুৎপাতে এটি ধ্বংস হয়ে যায়।

Source: Wikipedia

image
image
image