ইবনে শাইখুল হাদীসের বক্তব্যের শরাহ করে দিয়েছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব জনাব রুহুল কবীর রিজভী!

ইবনে শাইখুল হাদীস জেল থেকে এসে তিনি যে অনেক বেশি পরিণত একজন রাজনীতিবিদ এবং সুক্ষ্মদর্শী জাতীয় নেতায় পরিণত হয়েছেন তা আবারো প্রমাণিত হলো।
তিনি দু’দিন আগে ‘খেলাফত মজলিস’ আয়োজিত দ্বাদশ অধিবেশন এর বক্তৃতায় একটি কথা বলেছিলেন, যা আমার মতো রাজনীতি অনভিজ্ঞ অনেকের কাছেই ধোঁয়াশা ছিল।
তিনি বলেছিলেন: “বিএনপি এবং জামাআতকে বিশেষভাবে বলতে চাই: আপনাদের দুই দলের যে কোন কারণে যদি এ ঐক্যের মধ্যে কোন ফাটল তৈরী হয়, জাতির কাছে আপনাদের জবাবদিহীতার কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে জবাব দিতে হবে, জবাব নিয়ে ছাড়বো আমরা”।

গতকাল বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব, বিএনপির দুঃসময়ের কান্ডারী জনাব রুহুল কবীর রিজভী সাহেবের গতকালের ভাইরাল বক্তব্য ইবনে শাইখুল হাদীসের কথার বাস্তবতা ফুটিয়ে তুলে।

রিজভী সাহেব পরিস্কার শব্দে জামাআতকে উদ্দেশ্য করে “পায়ের রগকাটা পার্টি, ঘোলা পানিতে মাছ শিকারী, আপনারা একাত্তরের বিরোধীতা করেছেন, ৮৬ এর নির্বাচনে আওয়ামিলীগের সাথে আঁতাত করেছেন, ভারতের সাথে সম্পর্ক জোরদার করতে চান, আবার স্বৈরাচারকে ক্ষমা করে দেবার কথা বলেন, এছাড়া মুনাফিকীর রাজনীতি করেন” বলে জামাআত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা খুবই স্পর্শকাতর।

পরিস্কারভাবেই বুঝা যাচ্ছে এ দুইদল এখন মুখোমুখি অবস্থানে। এহেন অবস্থায় কওমী ঘরানার ইসলামী রাজনৈতিক দলগুলোকে কৌশলী অবস্থান ধরে রাখা জরুরী বলে মনে করি।

ইবনে শাইখুল হাদীসসহ হক্কানী উলামাগণের নেতৃত্বাধীন দলগুলোকে প্রজ্ঞাপূর্ণ নেতৃত্বে জাতির রাহবারী করার তৌফিক দান করুন। আমীন।

লুতফুর ফরাজী

হায় হায়🤣🤣🤣

image

যারা একটি বালুর ট্রাক সরাতে পারেনি তারা নাকি দেশ পরিবর্তন করবে’।

বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন।

image

দ্রুত করুন এবং খুনী ও তার সহযোগীদের শাস্তি কার্যকর করুন।

image

ইউরোপকে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি: তেল, এলএনজি এবং অস্ত্র না কিনলে শুল্ক আরোপের হুমকি

যুক্তরাষ্ট্রের নব নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউরোপকে সতর্ক করেছেন যে, যদি তারা যুক্তরাষ্ট্র থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণে তেল, তরল প্রাকৃতিক গ্যাস (LNG) এবং অস্ত্র না কেনে, তবে তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) উপর শুল্ক আরোপ করবেন।

এই পদক্ষেপের লক্ষ্য যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইইউ-এর বাণিজ্য ঘাটতি কমানো।

image

জুলাই বিপ্লবে আলেমদের গৌরবময় আখ্যান
২০২৪ সালের জুলাই গণঅভ্যুত্থান দেশের ইতিহাসের কিংবদন্তিতুল্য আখ্যান। দেড় হাজারের অধিক নিহত এবং ৩০ হাজারের অধিক আহত ছাত্র-জনতার রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে দেশে সৃজিত হয়েছে নতুন ইতিহাস।
যুগান্তকারী এই ইতিহাস বিনির্মাণে অংশ নিয়েছে জাতি-ধর্ম-শ্রেণি-পেশা নির্বিশেষে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে আলেম-উলামা এবং মাদরাসা শিক্ষার্থীরাও।

image

image

আমেরিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার মারা গেছে। তার আমলে ১৯৭৮ সালে মিশর ইস্রায়েল শান্তি চুক্তির নামে মিশরের হাতে চুড়ি পড়িয়ে দেয়া হয়েছিলো। রাফাহ সীমান্ত বন্ধ করে দেয়া হয়েছিলো। মিশর ইস্রায়েলের শত্রু থেকে বন্ধু হয়েছিলো।

এর আগে মিশর ৪ বার ইস্রায়েলের সাথে সরাসরি যুদ্ধ করেছে। হাজার হাজার মিশরীয় সেনা শহীদ হয়েছে।

image

স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম গুম হওয়া ব্যক্তি মেজর (অব.) এমএ জলিল

🚫 ৯ নম্বর সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার মেজর (অব.) এমএ জলিল ছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম গুমের শিকার ও রাজবন্দি। ১৯৭১ সালের ৩১ ডিসেম্বর সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে ভারতীয় বাহিনীর লুটপাটের প্রতিবাদ করায় তাকে গ্রেফতার দেখিয়ে কার্যত বন্দি করা হয়। এই সংগ্রামী মুক্তিযোদ্ধাকে ১৯৭২ সালের ৭ জুলাই মুক্তি দেওয়া হয়, তবে তার বীরত্বের স্বীকৃতি আজও বঞ্চিত।

🔴  ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনীর আনুষ্ঠানিক আত্মসমর্পণের সময় তিনি খুলনায় অবস্থান করছিলেন এবং আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে অংশ নেন। কিন্তু ভারতীয় মিত্রবাহিনী তাকে সামনে আসতে দেয়নি। এ নিয়ে প্রতিবাদ করায় তাকে বন্দি করা হয়।

🔴 মেজর জলিল স্বাধীনতার পর ভারতীয় বাহিনীর লুটপাট ও যুদ্ধের অস্ত্র নিয়ে যাওয়ার বিরোধিতা করেন। এর জের ধরে ১৯৭১ সালের ৩১ ডিসেম্বর তিনি যশোরে মুক্তিবাহিনীর লোকের হাতে গ্রেফতার হন। লেখক ও গবেষক মহিউদ্দিন আহমদ বলেন, মেজর জলিলের গ্রেফতার নিয়ে অনেক ধোঁয়াশা থাকলেও তিনি স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম রাজবন্দি।

🔴 মেজর জলিল ১৯৭২ সালের ৭ জুলাই বন্দিদশা থেকে মুক্তি পান। পরবর্তীতে তিনি জাসদে যোগ দিয়ে আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার ভূমিকা রাখেন। তার অবদান স্মরণ করে অনেকেই দাবি তুলেছেন, মেজর জলিলকে ‘বীর উত্তম’ উপাধি দিয়ে ইতিহাসকে কলঙ্কমুক্ত করা হোক।

সোর্স: আমার দেশ

বিডিআর হ*ত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচনের দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমাবেশ করেছে নিহত সেনা কর্মকর্তাদের স্বজনেরা।

image