Discover postsExplore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations
আমাদের লক্ষ্য একটাই,
আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দ্বীন বাস্তবায়ন তথা শরীয়াহ কায়েমের লড়াই।
প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কস্মিনকালেও এই লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব নয়। তাই আমরা গণতান্ত্রিক দলগুলো এড়িয়ে চলি।
প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় নির্বাচনের সময় আমরা মানুষের দোরগোড়ায় গিয়ে যেভাবে একটা ভোটের জন্য কাকুতি মিনতি করি, এরকম তৃষ্ণা নিয়ে মানুষের দোয়ারে ইসলামী জীবনব্যবস্থার সৌন্দর্য তুলে ধরলে অনেক আগেই মানুষ কুফরী জীবনব্যবস্থা ছেড়ে ইসলামী শাসনব্যবস্থার দিকে ঝুঁকে পড়তো।
গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় অংশগ্রহণ করে আমাদের ইসলামী দলগুলোর হাতে যদি কখনো ক্ষমতা এসেও যায়, তবুও দেশে ইসলামী শাসনব্যবস্থা কায়েম হবে না এটা বিশ্বাস রাখতে হবে। পৃথিবীর বুকে এর বহু নজির রয়েছে। শুধুমাত্র মিসরের হাফেজ মুরসির পরিণতির দিকে তাকালেই যথেষ্ট।
তাই লক্ষ্য একটাই হোক, শরীয়াহ কায়েম।
আপাতত রোডম্যাপ হচ্ছে, মানুষের দোরগোড়ায় কুফরী গণতন্ত্রের দাওয়াত না পৌঁছিয়ে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছিয়ে দেয়া।
আল্লাহ তাওফীক দান করুন।
✍️ উসমান গনি
দেশের সরকারী বেসরকারী চাকুরীর ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ দখল করে আছে মাত্র ১.২ শতাংশ হি ন্দু ও অবৈধ ভা র তী য় নাগরিকরা ।
গতকাল দৈনিক ইনকিলাবে প্রকাশিত বিশ্ব জরিপ সংস্থার মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি যে বাংলাদেশের ৯৮ ভাগ জনসংখ্যা মুসলমান। আর মাত্র ২ শতাংশ অন্যান্য ধর্মাবলম্বী।
এর মধ্যে হি ন্দু দের সংখ্যা ৬০ লাখ। কিন্তু উগ্র হি ন্দুরা দাবী করে যে বাংলাদেশের হি ন্দুদের সংখ্যা নাকি দুই কোটি যা সম্পূর্ন ভূয়া দাবী্ ।
কথা হলো, মাত্র এক দশমিক দুই (১.২) শতাংশ হি ন্দু দের জন্য দেশে এত সুযোগ সুবিধা রাখা হয়েছে যেগুলোর কারণে দেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানরা তাদের প্রাপ্য অধিকার থেকে প্রতিনিয়ত বঞ্চিত ও নিষ্পেষিত হচ্ছেন। সরকারী বেসরকারী পুলিশ প্রশাসন কোর্ট কাচারী আইন আদালতপাড়া হাসপাতাল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কলকারখানা গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি সহ সবখানেই এই ১.২ শতাংশ হি ন্দু দের সিন্ডিকেট । তাদের এই অবৈধ সিন্ডিকেট ভাঙ্গার চেষ্টা করা হলে সংখ্যালঘু নির্যা তনের তকমা দিয়ে থামিয়ে দেওয়া হয়।
দ্রুত এর অবসান হওয়া উচিৎ। ৯৮ ভাগ মুসলমান জনগোষ্ঠীর স্বাধীনতা ও অধিকার প্রতিষ্ঠিত হওয়া উচিৎ। সাথে সাথে ভা র তী য় নাগরিকদের চিহ্ণিত করে বর খাস্ত করা উচিৎ।