গাজায় চলমান গণহত্যার মধ্যেই নববর্ষের সবচেয়ে বড় প্রদর্শনী আয়োজন করতে যাচ্ছে আরব আমিরাত

গাজায় সন্ত্রাসী দখলদার ইসরায়েলের চলমান গণহত্যার মধ্যেই নতুন বছর উদযাপনের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে বড় আতশবাজি প্রদর্শনীর আয়োজন করতে যাচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটির প্রশাসন বলছে, এমন উদ্যোগের মাধ্যমে গিনেস রেকর্ড ভাঙার লক্ষ্যে এগিয়ে যাবে উপসাগরীয় রাজ্যটি।

আগামী মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে অবস্থিত শেখ জায়েদ ফেস্টিভ্যালের মাধ্যমে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে চলেছে দেশটি।

দেশটির ভ্রমণ ও প্রত্নতাত্ত্বিক মন্ত্রণালয় বলছে, এই অনুষ্ঠানে ৬,০০০ ড্রোনের ২০ মিনিট স্থায়ী অভিনব আলোক প্রদর্শনী এবং ৩,০০০ ড্রোনের মাধ্যমে একটি বিশেষ প্রদর্শনী থাকবে। এছাড়াও ডিজে গানের পাশাপাশি সুরেলা মিউজিক শো’র ব্যবস্থাও করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, গত বছর ৪০ মিনিটের আতশবাজির শো’তে তিনটি গিনেস রেকর্ড ভাঙার পর, এবার ৫০ মিনিটের শো আয়োজনের মাধ্যমে নতুন রেকর্ড করার লক্ষ্য স্থির করেছে স্থানীয় প্রশাসন।

image

আজকের আমার দেশ

image

তেহরানে ইসমাইল হানিয়াহর হত্যাকাণ্ড নিয়ে নতুন তথ্য প্রকাশ:

ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ, হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়াহকে হত্যার জন্য তেহরানকে পরিকল্পনার স্থান হিসেবে নির্বাচন করে। মস্কোতে এই অভিযান পরিচালনা করা হলে রাশিয়ার প্রতিক্রিয়া এবং তুরস্কে করলে ন্যাটোর সাথে সম্পর্কের জটিলতা তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা থাকায় এই দুটি জায়গা বাতিল করা হয়।

মোসাদ তেহরানের একটি নির্দিষ্ট এলাকাকে লক্ষ্যবস্তু হিসেবে চিহ্নিত করে, যেখানে ইসমাইল হানিয়াহ সাধারণত অবস্থান করতেন। তার মধ্যে একটি IRGC (ইরানের বিপ্লবী গার্ড) এর অতিথিশালা।

হানিয়াহর ইরানের প্রেসিডেন্টের অভিষেক অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার সময় বিবেচনায় নিয়ে তার বিছানার নিচে একটি বিস্ফোরক ডিভাইস রাখা হয়।

হত্যাকাণ্ডের রাতে, এয়ার কন্ডিশনারের ত্রুটির কারণে হানিয়াহ তার ঘর ছেড়ে বেরিয়ে যান। পরে সমস্যা সমাধান হলে তিনি ঘরে ফিরে আসেন এবং ঘুমিয়ে পড়েন।

রাত ১.৩০ মিনিটের দিকে বিস্ফোরণ ঘটে। দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছানো IRGC সদস্যরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ঘটনাস্থলে উপস্থিত ইসমাইল হানিয়াহর ডেপুটি, খালিল আল-হাইয়া, দৃশ্যটি দেখে ভীষণভাবে মর্মাহত হন বলে জানা যায়।

সূত্র: চ্যানেল-১২

image

রিজভী ফখরুল গং এখন লীগের রূপ ধারণ করেছে

image

image

গাজায় প্রচন্ড শীতের সাথে সাথে বৃষ্টির পানি জমে থাকার ফলে মানুষ ভোগান্তির মাঝে পড়েছে।

ইতিমধ্যেই ৫০ এর অধিক নবজাতকের ঠান্ডার কারণে মৃত্যুর খবর জানিয়েছে গাজার তথ্য দফতর।

মায়ানমারের আরাকান রাজ্যে বৌদ্ধ উগ্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মি সংখ্যালঘু রোহিঙ্গাদের উপর ড্রোন হামলা চালিয়ে ৫ জনকে হত্যা করেছে। নিহতদের মাঝে ২ জন শিশু রয়েছে।

image

গাজায় ইসরায়েলের হামলার ফলে শিশু মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছেই।🥺🥺

image

সাহায্য
কাতার থেকে সাহায্য বহন করা প্রথম বিমান সিরিয়ার দামেশকে এসে পৌঁছেছে।

আল কাসসাম ব্রিগেড
আল-কাসাম বেশ কিছু ইহুদিবাদী সৈন্যকে হত্যা করেছে।

ফিলিস্তিনের আল কাসসাম

image