আবিষ্কার করুন পোস্টআমাদের আবিষ্কার পৃষ্ঠায় চিত্তাকর্ষক বিষয়বস্তু এবং বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ অন্বেষণ করুন। নতুন ধারনা উন্মোচন করুন এবং অর্থপূর্ণ কথোপকথনে নিযুক্ত হন
৩১ ডিসেম্বর যদি আপনার কাছে নাটক মনে হয়, তাহলে হাজার হাজার বিপ্লবীর প্রাণ আপনার কাছে "নাটক"।
১৫ আগস্টের বিপ্লব কেন ব্যর্থ হলো? কেন ৪০ বছর পর এসে আগস্টের বিপ্লবীদের সন্ত্রাসী বলে ফাঁসি দেওয়া গেল?
কারণ, এই বিপ্লবের কোন ঘোষণাপত্র ছিলো না।
এই জুলাই বিপ্লবের পর আমার একমাত্র দাবি ছিলো, একটা প্রোক্লেমেশন। একটা স্বীকৃতি। বিপ্লবের স্বীকৃতি।
প্রোক্লেমেশন জিনিসটা কী? ঘোষণাপত্র বললে একটু গম্ভীর গম্ভীর লাগে। আমি বরং বলি, স্বপ্ন পত্র। যেই স্বপ্ন নিয়ে আমরা গুলির সামনে বুক পেতে দিয়েছিলাম, সেই স্বপ্নেরই একটা লিখিত রূপ আমরা ৩১ ডিসেম্বর পাবো।
আমরা শুধু ক্ষমতা পরিবর্তনের জন্য আন্দোলন করেছি? না। ডক্টর ইউনূস বলেছিলেন, আগামীর বাংলাদেশের সংবিধান দেয়ালে দেয়ালে লেখা হয়ে গেছে।
সেই এলোমেলো কালির দেয়াল লিখনের একটা সাজানো রূপ ৩১ তারিখে আসবে।
এইটা বাংলাদেশ সরকার এনডোর্স করবে। এই দেশের জং ধরা সংবিধান, পুরাতন আইন, ধ্বজভঙ্গ আদালত বা দৈত্যাকার আমলাতন্ত্র ছুড়ে ফেলে নতুন বাংলাদেশের ঘোষণা আসবে ৩১ ডিসেম্বর। শুরু হবে আমাদের আরেক লড়াই। যে লড়াই এর নাম বাংলাদেশ ২.০।
যারা শুধুমাত্র এক দলের বদলে আরেক দল চেয়েছিলেন, এক জমিদারের বদলে আরেক জমিদারের জন্য অপেক্ষা করছেন, তাদের কাছে এইসব কিছুই নাটক মনে হতেই পারে।
বাট আমরা যারা "লাখো শহীদের রক্তে কেনা, দেশটা কারো বাপের না" স্লোগান বুকে নিয়ে রাজপথে নেমেছিলাম, চোখের সামনে ভাইকে মরতে দেখেছি, আমাদের জন্য এই প্রোক্লেমেশনটা অধীর আগ্রহের।
এই প্রোক্লেমেশন জুলাই বিপ্লবকে বিপ্লব বলে স্বীকৃতি দেবে। বিপ্লবীদের ফাঁসির দড়ি থেকে বাঁচার রাস্তা করে দেবে। এই জঙে ধরা, পুরনো, ঘুনে খাওয়া দেশটাকে ভেঙে ফেলে এক নতুন পিপলস রিপাবলিক অব বাংলাদেশ হওয়ার পথে এগিয়ে দেবে একধাপ।
৩১ শে ডিসেম্বরের পক্ষে থাকুন। নতুন বাংলাদেশের পক্ষে থাকুন।
জুলাই মাস জুড়ে দেয়ালে দেয়ালে লিখে দেওয়া স্লোগানগুলোকে এবার সংবিধানে খোদাই করে দেওয়া হোক। যাতে এই জুলাই এর পর আর রক্তাক্ত জুলাই এ আর কোন আবু সাঈদকে পুলিশ গুলি না করতে পারে কোনদিন।
ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
কিছু অবুঝ অবোলা প্রানী আছে যারা পাকিস্তানের পক্ষে কথা বলবে। তাদেরকে বলবো
পাকিস্তান আগে বিমান হামলা করছে তাও আবার সামরিক না বেসামরিক নাগরিক এর উপর। আপনারা কি তা দেখেন না ??
নাকি খালি মোদি আর হাসিনার লাগালাগির ভিডিও দেখতে ব্যস্ত???
আর এটা দেখেন না যে তালেবান শুধু বাহিনীর উপর আক্রমণ করছে , তারা পাকিস্তানি নাগরিকের কোনো ক্ষতি করে নি সেটা দেখেন না।
তালেবান শুরুতেই দেখাইয়া সাইজে আনছে। তারা যদি আপনাদের মতো অন্ধ উদারতার দেখালে আফগান আজ স্বাধীন হতো না।
আর পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জেনারেল সব আমেরিকার বসানো। আমেরিকা সরাসরি না করে পাশের দেশ দিয়ে বসাইয়া দিছে।
আর একদল বলছে এক মুসলিম অপর মুসলমানের রক্ত ঝরাছে। আরে বেটা আগে কে ঝড়াইছে সেটা দেখ
আল্লাহু আকবার
উসমানি খিলাফতকালে প্রত্যেক বাড়ির দরজায় দুটো কড়া থাকতো। একটি ছোট, একটি বড়।
কোনো নারী দরজায় কড়া নাড়লে ছোট কড়াটি নাড়তো। এতে আস্তে শব্দ হতো। ভেতরের লোকজন বুঝতে পারতো একজন নারী এসেছে। পরিবারের পুরুষ সদস্য তখন অন্য রুমে চলে যেতো। একজন নারী গিয়ে দরজা খুলে অন্য নারীকে স্বাগত জানাতো।
কোনো পুরুষ আসলে বড় কড়াতে নাড়তো। ভেতরের লোকজন বুঝতো একজন পুরুষ আসছে। বাড়ির নারী সদস্যরা অন্য রুমে চলে যেতো৷ একজন পুরুষ গিয়ে দরজা খুলতো।
চিন্তা করা যায়, সেই যুগে একটা বাড়িতে প্রাইভেসির কথা কীভাবে ভাবা হতো!?
সংগৃহীত
Md Jakariya
মন্তব্য মুছুন
আপনি কি এই মন্তব্যটি মুছে ফেলার বিষয়ে নিশ্চিত?
Mokhles Madani
মন্তব্য মুছুন
আপনি কি এই মন্তব্যটি মুছে ফেলার বিষয়ে নিশ্চিত?
Zihad Hossen
মন্তব্য মুছুন
আপনি কি এই মন্তব্যটি মুছে ফেলার বিষয়ে নিশ্চিত?