মারিয়ানা ট্রেঞ্চ পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরে, ফিলিপাইনের পূর্বে এবং জাপানের দক্ষিণে অবস্থিত। এর গভীরতম বিন্দু, চ্যালেঞ্জার ডিপ, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় 10,916 মিটার (35,814 ফুট) নীচে অবস্থিত এবং এটিকে পৃথিবীর সবচেয়ে গভীরতম স্থান হিসাবে বিবেচনা করা হয়।

পরিখাটি গুয়ামের প্রায় 200 কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত, নিকটতম প্রধান দ্বীপ এবং মারিয়ানা দ্বীপপুঞ্জের অংশ। এটি ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলা থেকে আনুমানিক 2,500 কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। মারিয়ানা ট্রেঞ্চ মারিয়ানা প্লেটের নীচে প্রশান্ত মহাসাগরীয় প্লেটের উপনিবেশ দ্বারা গঠিত হয়েছিল এবং এটি ভূতাত্ত্বিকভাবে সক্রিয় রিং অফ ফায়ারের অংশ। এর চরম গভীরতা এবং অপরিমেয় চাপের কারণে, এটি বিশ্বের সবচেয়ে কম অন্বেষণ করা স্থানগুলির মধ্যে একটি।

সংগৃহীত

image
Md Mostafigur changed his profile picture
4 w

image

সত্য বেরিয়ে আসুক।
এই ভিডিওটি না কি ডিলিট করে দেয়া হয়েছে। ভিডিওতে একজন কর্মকর্তা মুখ ফুটে সত্য বলে দিয়েছেন।

৫ আগষ্ট ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতনের পরে একটার পর একটা ষড়যন্ত্র হয়েছে।

প্রথমে জুডিসিয়াল ক্যুর চেষ্টা করা হলো। ছাত্ররা মাঠে নেমে সেটা রুখে দিলো। লীগ যখন আনসার হয়ে ফিরে আসছিলো, এই ছাত্ররাই তাদের বিরুদ্ধে সরাসরি মাঠে নেমেছে। এনসিটিবিতে বই না ছাপিয়ে সরকারকে বেকায়দায় ফেলার ষড়যন্ত্র হলো, সেটাও ছাত্ররা প্রতিহত করলো।

এখন যখন স্বৈরাচার হাসিনাকে সার্ভ করা দালাল মিডিয়া, সময় টিভির ক্যু রুখে দেয়ার জন্য ছাত্ররা এগিয়ে আসলো, তখনই চারদিকে শুরু হলো সুশীলদের আহাজারি । আমাদের বিরুদ্ধে একের পর এক বাস্তবতাবিবর্জিত মিথ্যা ছড়ানো হলো। আমরা বারবার বলেছি যে আমরা কোন সাংবাদিকদের লিস্ট দেইনি। অথচ এরপরেও পুরোপুরি বানোয়াট অভিযোগ তুলে আমাদের বিরুদ্ধে মিডিয়ার মাফিয়ারা ক্যু করলো। যে সময় টিভি যুগের পর যুগ বিএনপি, জামায়াত সহ ফ্যাসিবাদ বিরোধী দলগুলোর ক্যারেকটার এসাসিনেশন করেছে, শহীদ আলিফকে হিন্দু ট্যাগ দিয়ে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাঁধানোর চেষ্টা করেছে, জুলাই আন্দোলনকে টেরোরিস্টদের উত্থাণ বানিয়ে হাসিনার ছাত্র হত্যাকে নর্মালাইজ করেছে , ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা নিয়ে তারেক জিয়ার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন এবং মিথ্যা অভিযোগ করে ইমেজ নষ্ট করেছে, এমনকি বিএনপির প্রতিষ্ঠাকে ডিলেজিটিমাইজ করার এটেম্প্ট পর্যন্ত নিয়েছে, আজকে তাদের জন্য সুশীলদের মায়া কান্নার শেষ নেই। প্রতিবাদ করতে যাওয়া ছাত্ররা আমরা হলাম খারাপ, আর এদের কুকীর্তিকে সমর্থন দেওয়া সুশীলরা হয়ে গেল ভালো। এই সুশীলরাই কি গত ষোল বছর স্বৈরাচারের নুন-ঘি খেয়ে ফ্যাসিবাদকে পাকাপোক্ত করেনি? আমরা তো সেটার বিরুদ্ধেই কথা বলেছি।

এখন ছাত্ররা দীর্ঘদিন ধরে দাবী জানিয়ে আসছে প্রশাসনে ঘাপটি মেরে থাকা শেখ হাসিনার দোসরদের অপসারণ করে প্রকৃত দেশপ্রেমিকদের দায়িত্ব দেয়ার জন্য। কিন্তু সুশীলগিরি দেখিয়ে সরকার সেটি না করার পরিণতি গতকাল রাতে আমরা পেলাম। সরকারের কাছে অনুরোধ সুশীলগিরি ছেড়ে দোসরদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতিতে আসেন। স্বৈরাচারের দোসরদের সকল ষড়যন্ত্র থেকে দেশকে বাঁচান। দেশের জনগণকে বাঁচান।

এই সরকার দুই হাজার মানুষের লাশের উপর দিয়ে ক্ষমতায় বসা সরকার। এই সরকার সুশীলতার মধ্যে দিয়ে আসেনি, এসেছে ২ হাজার শহীদ আর ৩০ হাজার আহত ভাই বোনের রক্তের উপর দিয়ে। সেই রক্তের সাথে আপোষ করার কোন সুযোগ নেই। আমরা শেখ হাসিনাকে পালাতে বাধ্য করেছি একটা নতুন বাংলাদেশের জন্য, প্রশাসনলীগের হুমকি আর আগুন দেখার জন্য নয়। সরকারের কাছে অনুরোধ এদের হাত থেকে প্রশাসন মুক্ত করেন। যদি না করেন তবে গণভবন আর আদালতের মত সচিবালয় কেমন করে আওয়ামী মুক্ত করতে হয় সেটা ছাত্র জনতার খুব ভালো করেই জানা আছে।

সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ

(এই কথাগুলো ভালো লাগছে)

ইন্ডিয়া কি ইদানীং বিএনপির কাছে গোবর রপ্তানি করে?

image

ইজরায়েলের সৈন্য জাহান্নামে। আলহামদুলিল্লাহ।

image

এই সেনা নিহত হওয়ার কথা স্বীকার করেছে ইজরায়েল। আলহামদুলিল্লাহ।

image

আফগানিস্তানে আমেরিকা ও রাশিয়ার পরিণতি থেকে পাকিস্তানি শাসক ও প্রতিষ্ঠানকে শিক্ষা নিতে হবে, যারা আমাদের মাটিতে পরাজয়ের তিক্ততা ভোগ করেছে।

আফগানিস্তান দখলদারদের কবরস্থান ছিল এবং থাকবে এবং পাকিস্তান সরকারকে অবশ্যই বুঝতে হবে যে এখানে হস্তক্ষেপ কেবল আফসোসের মধ্যেই শেষ হবে।

আফগানিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকী

image

image

image