হায়রে নির্মম কারাগার।
বাশার আল আসাদের কারা-নির্যাতনের ফলে অনেকটা মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলছে।

কি একটা মুহূর্ত আল্লাহ!
কি একটা মুহূর্ত আল্লাহ।
বন্দীদের কণ্ঠস্বর শোনা যাচ্ছে, কিন্তু তাদেরকে উদ্ধার করার ফটক খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।😭

নিজেকে একটু ওই বন্দীর জায়গায় কল্পনা করুন।

১৯৯৮ সাল থেকে তিনি কারাবন্দী। বাশার আল আসাদের বাপ হাফিজ আসাদের সময় রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়ে বন্দী হন। ভাবা যায়?! 🥺

image

জীবন কুরবান হোক।
আমার মতো নগন্য মানুষের জীবন কুরবান হয়ে যাক এই নিষ্পাপ শিশুদের জন্য। কতটা ভয়াবহ নির্যাতনের শিকার হয়েছে তারা তা আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না।

হে আল্লাহ! যারা এই মাজলুমদের উদ্ধার করেছে আপনি তাদেরকে উত্তম বিনিময় দান করুন।

আয় ভাই আয়! আমরাও তো সেই কবে থেকে অপেক্ষায় আছি। চারিদিকে বিজয় দেখে আমাদের হাতদুটোও কেমন নিশপিশ করছে। আমরাও একটু খেলতে চাই।

image

ভিডিও টি দেখুন। শিহরিত হবেন।
২০১১ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত সিরিয়ার মানচিত্র। কারা কখন কতটুকু অংশের দখলে ছিল; তার পুরো চিত্র উঠে এসেছে এই ভিডিওতে।

🟥 আসাদ বাহিনী
🟩 বিপ্লবী গ্রুপ
🟨 কুর্দি
⬛️ আইএস
🪨 আল কায়দা

আলহামদুলিল্লাহ। এভাবে শতশত জানোয়ার কে জাহান্নামে পাঠাতে হবে।

image

মুসলিমদের শত্রুরা সবাই সাবধান থেকো

১৯শে জুলাই জুমার খুতবা চলাকালে পুলিশ যখন গু*লি চালাচ্ছিল, এই ছেলেটা সামনে এগিয়ে যায় কথা বলতে, যাতে কিছুক্ষণের জন্য হলেও সংঘর্ষ বন্ধ থাকে। আমরা কয়েকজন তখন আজমপুর কাচাবাজার মসজিদের দেয়াল ধরে ইট হাতে দাঁড়িয়ে দেখছি সব।

সবাইকে অবাক করে দিয়ে হাসিমাখা ছেলেটার সামনে এসেই তারা কোমড়ে বন্দুক ঠেকিয়ে সবার সামনে গু*লি করে দেয়। খুব সম্ভবত পেটের ডানপাশ থেকে নাড়ি*ভুঁড়ি বের হয়ে আসলে সে নিজের এক হাত দিয়ে তা চেপে ধরে ঐখানেই পড়ে যায়।

খোঁজ নিয়ে জানতে পারি ছেলেটার নাম রাতুল, নওয়াব হাবিবুল্লাহর ছাত্র। এ যাত্রায় বেঁচে ফিরলেও চিকিৎসার অভাবে বেডে পড়ে কাতরাচ্ছে। উত্তরা ক্রিসেন্ট থেকে সিএমএইচ, পরিপূর্ণ চিকিৎসা কোথাও পায়নি।
ঘাতক পুলিশেরও কিছু ছবি পেয়েছি যা এই পোস্টে সংযুক্ত করে দিচ্ছি।

গু*লি চলার পড়ে মসজিদের মিম্বার থেকে খুতবায় ইমাম সাহেবের ঘোষনা আসে, "যারা বাইরে গু*লি চালাচ্ছেন, তাদের জন্য আমি জাহান্নামের সুসংবাদ দিচ্ছি"
শুধু আখেরাতে নয়, দুনিয়াতেও আমরা এদের জীবন জাহান্নাম বানায় দিতে চাই।

ছবির পুলিশ সদস্যদের চিনে থাকলে আমাদের জানান

©️Arifin Rafi

image

১৯শে জুলাই জুমার খুতবা চলাকালে পুলিশ যখন গু*লি চালাচ্ছিল, এই ছেলেটা সামনে এগিয়ে যায় কথা বলতে, যাতে কিছুক্ষণের জন্য হলেও সংঘর্ষ বন্ধ থাকে। আমরা কয়েকজন তখন আজমপুর কাচাবাজার মসজিদের দেয়াল ধরে ইট হাতে দাঁড়িয়ে দেখছি সব।

সবাইকে অবাক করে দিয়ে হাসিমাখা ছেলেটার সামনে এসেই তারা কোমড়ে বন্দুক ঠেকিয়ে সবার সামনে গু*লি করে দেয়। খুব সম্ভবত পেটের ডানপাশ থেকে নাড়ি*ভুঁড়ি বের হয়ে আসলে সে নিজের এক হাত দিয়ে তা চেপে ধরে ঐখানেই পড়ে যায়।

খোঁজ নিয়ে জানতে পারি ছেলেটার নাম রাতুল, নওয়াব হাবিবুল্লাহর ছাত্র। এ যাত্রায় বেঁচে ফিরলেও চিকিৎসার অভাবে বেডে পড়ে কাতরাচ্ছে। উত্তরা ক্রিসেন্ট থেকে সিএমএইচ, পরিপূর্ণ চিকিৎসা কোথাও পায়নি।
ঘাতক পুলিশেরও কিছু ছবি পেয়েছি যা এই পোস্টে সংযুক্ত করে দিচ্ছি।

গু*লি চলার পড়ে মসজিদের মিম্বার থেকে খুতবায় ইমাম সাহেবের ঘোষনা আসে, "যারা বাইরে গু*লি চালাচ্ছেন, তাদের জন্য আমি জাহান্নামের সুসংবাদ দিচ্ছি"
শুধু আখেরাতে নয়, দুনিয়াতেও আমরা এদের জীবন জাহান্নাম বানায় দিতে চাই।

ছবির পুলিশ সদস্যদের চিনে থাকলে আমাদের জানান

©️Arifin Rafi

image