📍মৌলভীবাজারে বিএসএফের গু-লি-তে গোপাল নামের একজন সন|তনী চা শ্রমিক নি-হ-ত হয়েছে। এপার কিংবা ওপারে কি কোন আওয়াজ তোলা হয়েছে এই ঘটনা নিয়ে?

সোর্সঃ desh.tv

image

বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন।
আবু সাঈদ শহীদ হওয়ার পূর্বের একটি ভিডিও😪

হাঁ, সিরিয়া আর আফগানিস্তান এক নয়।
উভয়ের মাঝে কোনো তুলনাই চলে না।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আফগানিস্তান থেকে তাদের সৈন্য প্রত্যাহার করেছে এবং তাদের অস্ত্রশস্ত্র তালেবানদের জন্য রেখে গিয়েছে (যেতে বাধ্য হয়েছে) এতে তালেবান একটি শক্তিশালী সেনাবাহিনী গড়ে তুলতে এবং সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়তে সহযোগিতা পেয়েছে।

আর সিরিয়ায় যখন নুসাইরি গোষ্ঠী উৎখাত হলো তখন ইজরাইল তাদের সেনা মোতায়েন ও দখল বাড়াতে শুরু করে এবং একের পর এক ৬০০টিরও বেশি স্থাপনা, গুদাম, বিমানবন্দর এবং নৌঘাঁটি ধ্বংস করে, তাদের দেশীয় নিরাপত্তা রক্ষার নামে সিরীয়দের বিরুদ্ধে একটি ধ্বংসাত্মক অভিযান শুরু করে।

সুতরাং এতটুকু আপনাকে শামের ভবিষ্যত সম্পর্কে একটি ধারণা দেয় যে, তারা শামের জন্য কী ভবিষ্যত তৈরি করতে চায়, সুতরাং আশা-ভরসার সীমা বাড়াবেন না, প্রস্তুতি নিন, অধিকার পুনরুদ্ধার করুন, অন্যায়গুলো দূর করুন, এবং জনগণকে সশস্ত্র করুন, কারণ আমি আপনাদের একজন বিশ্বস্ত পরামর্শদাতা।

-সিরিয়ান সাংবাদিক খলিল মিকদাদ

সংগৃহীত

আল কাসসাম বিগ্রেড। আল্লাহর পথের সৈনিক।
উত্তর গাজায় আল কাসসাম ব্রিগেড এর অভিযান।

আল্লাহু আকবর।

মুজাহিদরা তাদের শেষ নিঃস্বাস পর্যন্ত লড়ে যাচ্ছে।

উত্তম ভাবে ইবাদত করতে পারা আল্লাহর নিয়ামতের মধ্যে বড় একটি নিয়ামত।

image

আল্লাহর দয়া অপরিসীম। আল্লাহ দয়া করেন বলেই আমরা টিকে আছি।

image

জীবনে যা কিছু পেয়েছি বা পাইনি। আফসোস না করে শোকর আদায় করি। আলহামদুলিল্লাহ।

image

শহীদ আরাফাতের জানাজায় শেখ হাসিনার বিচার দাবি, বিশিষ্ট ব্যক্তিদের অংশগ্রহণ

১২ বছর বয়সী মাদ্রাসা শিক্ষার্থী শহীদ মো. আরাফাতের জানাজা অনুষ্ঠিত হয় এক আবেগঘন পরিবেশে। উত্তরা আজমপুরে আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আহত হয়ে দীর্ঘ তিন মাস চিকিৎসাধীন থাকার পর শহীদী মিছিলে যোগ দেওয়া আরাফাতের জানাজায় উপস্থিত হন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বরা। জানাজা পূর্ববর্তী বক্তব্যে সবাই অনতিবিলম্বে শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের বিচারের দাবি জানান।

জানাজার পূর্বে বক্তব্য দেন বিশিষ্ট নাগরিক, রাজনীতিবিদ ও আলেমরা। মাওলানা শরীফ মুহাম্মদ তার বক্তব্যে শহীদ আরাফাতের আত্মত্যাগের কথা তুলে ধরেন এবং মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের অবদানের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে শেখ হাসিনা সরকারের দায়মুক্তির সংস্কৃতি নিয়ে কড়া সমালোচনা করেন।

উপস্থিত ছিলেন আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান। তিনি বলেন, বাংলাদেশে শহীদের রক্ত বৃথা যেতে পারে না। শেখ হাসিনার অপরাধ এবং তার দোসরদের পৈশাচিকতা বিচারের কাঠগড়ায় তুলে ধরতেই হবে।

জানাজায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম, প্রধান উপদেষ্টার ব্যক্তিগত প্রেসসচিব শফিকুল ইসলাম এবং সমন্বয়ক সারজিস আলম শহীদ আরাফাতের প্রতি শ্রদ্ধা জানান এবং গণআন্দোলনের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার আহ্বান জানান।

জানাজার আগে উপস্থিত সবাই শহীদ আরাফাতের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং গণআন্দোলনের প্রতিটি শহীদের রক্তের প্রতি দায়বদ্ধ থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

image

শহীদ আরাফাতের জানাজায় শেখ হাসিনার বিচার দাবি, বিশিষ্ট ব্যক্তিদের অংশগ্রহণ

১২ বছর বয়সী মাদ্রাসা শিক্ষার্থী শহীদ মো. আরাফাতের জানাজা অনুষ্ঠিত হয় এক আবেগঘন পরিবেশে। উত্তরা আজমপুরে আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আহত হয়ে দীর্ঘ তিন মাস চিকিৎসাধীন থাকার পর শহীদী মিছিলে যোগ দেওয়া আরাফাতের জানাজায় উপস্থিত হন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বরা। জানাজা পূর্ববর্তী বক্তব্যে সবাই অনতিবিলম্বে শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের বিচারের দাবি জানান।

জানাজার পূর্বে বক্তব্য দেন বিশিষ্ট নাগরিক, রাজনীতিবিদ ও আলেমরা। মাওলানা শরীফ মুহাম্মদ তার বক্তব্যে শহীদ আরাফাতের আত্মত্যাগের কথা তুলে ধরেন এবং মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের অবদানের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে শেখ হাসিনা সরকারের দায়মুক্তির সংস্কৃতি নিয়ে কড়া সমালোচনা করেন।

উপস্থিত ছিলেন আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান। তিনি বলেন, বাংলাদেশে শহীদের রক্ত বৃথা যেতে পারে না। শেখ হাসিনার অপরাধ এবং তার দোসরদের পৈশাচিকতা বিচারের কাঠগড়ায় তুলে ধরতেই হবে।

জানাজায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম, প্রধান উপদেষ্টার ব্যক্তিগত প্রেসসচিব শফিকুল ইসলাম এবং সমন্বয়ক সারজিস আলম শহীদ আরাফাতের প্রতি শ্রদ্ধা জানান এবং গণআন্দোলনের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার আহ্বান জানান।

জানাজার আগে উপস্থিত সবাই শহীদ আরাফাতের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং গণআন্দোলনের প্রতিটি শহীদের রক্তের প্রতি দায়বদ্ধ থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

image

শহীদ আরাফাতের জানাজায় শেখ হাসিনার বিচার দাবি, বিশিষ্ট ব্যক্তিদের অংশগ্রহণ

১২ বছর বয়সী মাদ্রাসা শিক্ষার্থী শহীদ মো. আরাফাতের জানাজা অনুষ্ঠিত হয় এক আবেগঘন পরিবেশে। উত্তরা আজমপুরে আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আহত হয়ে দীর্ঘ তিন মাস চিকিৎসাধীন থাকার পর শহীদী মিছিলে যোগ দেওয়া আরাফাতের জানাজায় উপস্থিত হন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বরা। জানাজা পূর্ববর্তী বক্তব্যে সবাই অনতিবিলম্বে শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের বিচারের দাবি জানান।

জানাজার পূর্বে বক্তব্য দেন বিশিষ্ট নাগরিক, রাজনীতিবিদ ও আলেমরা। মাওলানা শরীফ মুহাম্মদ তার বক্তব্যে শহীদ আরাফাতের আত্মত্যাগের কথা তুলে ধরেন এবং মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের অবদানের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে শেখ হাসিনা সরকারের দায়মুক্তির সংস্কৃতি নিয়ে কড়া সমালোচনা করেন।

উপস্থিত ছিলেন আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান। তিনি বলেন, বাংলাদেশে শহীদের রক্ত বৃথা যেতে পারে না। শেখ হাসিনার অপরাধ এবং তার দোসরদের পৈশাচিকতা বিচারের কাঠগড়ায় তুলে ধরতেই হবে।

জানাজায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম, প্রধান উপদেষ্টার ব্যক্তিগত প্রেসসচিব শফিকুল ইসলাম এবং সমন্বয়ক সারজিস আলম শহীদ আরাফাতের প্রতি শ্রদ্ধা জানান এবং গণআন্দোলনের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার আহ্বান জানান।

জানাজার আগে উপস্থিত সবাই শহীদ আরাফাতের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং গণআন্দোলনের প্রতিটি শহীদের রক্তের প্রতি দায়বদ্ধ থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

imageimage