⛔ ব্রেকিংঃ-
খেলা জমে গিয়েছে 🥳🥳
ইয়েমেন আমেরিকান-ব্রিটিশ আক্রমণ সফলভাবে প্রতিহত,
এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার ও ডেস্ট্রয়ার টার্গেটিং অপারেশনের আপডেট দিয়েছে ইয়েমেন সশস্ত্র বাহিনী।

🔻👉 ৮টি ক্রুইজ মিসাইল ও ১৭টি ক্যামিকাযি ড্রোন দ্বারা অপারেশন সমূহ পরিচালিত হয়।

🔻👉 আমেরিকান
১টি F/A-18 Hornet যুদ্ধবিমানকে শট ডাউন করা হয়।

ডেস্ট্রয়ার সমূহ ইয়েমেনি মিসাইল ও ড্রোন মোকাবিলা চেষ্টার সময় এটিকে শট ডাউন করা হয়।

🔻👉 টার্গেটেড এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার USS Harry S. Truman কে রক্ষায় আক্রমণে আসা যুদ্ধবিমান গুলো ইয়েমেনের আকাশসীমা ছেড়ে যায়।
এতে ইয়েমেনে আক্রমণ চেষ্টা ব্যর্থ হয়।

🔻 আক্রান্ত হওয়ার পর এয়ারক্রাফট USS Harry S. Truman আগের অবস্থান ছেড়ে উত্তর লোহিত সাগরের দিকে পিছু হটে।

➤ স্পক্স ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইয়াহয়া সা'রি।

image

⛔ ব্রেকিংঃ-
খেলা জমে গিয়েছে 🥳🥳
ইয়েমেন আমেরিকান-ব্রিটিশ আক্রমণ সফলভাবে প্রতিহত,
এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার ও ডেস্ট্রয়ার টার্গেটিং অপারেশনের আপডেট দিয়েছে ইয়েমেন সশস্ত্র বাহিনী।

🔻👉 ৮টি ক্রুইজ মিসাইল ও ১৭টি ক্যামিকাযি ড্রোন দ্বারা অপারেশন সমূহ পরিচালিত হয়।

🔻👉 আমেরিকান
১টি F/A-18 Hornet যুদ্ধবিমানকে শট ডাউন করা হয়।

ডেস্ট্রয়ার সমূহ ইয়েমেনি মিসাইল ও ড্রোন মোকাবিলা চেষ্টার সময় এটিকে শট ডাউন করা হয়।

🔻👉 টার্গেটেড এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার USS Harry S. Truman কে রক্ষায় আক্রমণে আসা যুদ্ধবিমান গুলো ইয়েমেনের আকাশসীমা ছেড়ে যায়।
এতে ইয়েমেনে আক্রমণ চেষ্টা ব্যর্থ হয়।

🔻 আক্রান্ত হওয়ার পর এয়ারক্রাফট USS Harry S. Truman আগের অবস্থান ছেড়ে উত্তর লোহিত সাগরের দিকে পিছু হটে।

➤ স্পক্স ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইয়াহয়া সা'রি।

imageimage

সন্তানদের বিছানা পৃথক করে দেওয়ার বিধান

সন্তানদের বিছানা পৃথক করে দেওয়া প্রসঙ্গে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন—

مروا أولادكم بالصلاة وهم أبناء سبع سنين واضربوهم عليها وهم أبناء عشر وفرقوا بينهم في المضاجع

তোমাদের সন্তানদেরকে নামাযের আদেশ দাও যখন তাদের বয়স সাত বছর হবে। আর দশ বছর বয়স হলে নামাযের জন্য তাদেরকে প্রহার কর এবং তাদের পরস্পরের বিছানা আলাদা করে দাও। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৪৯৫)

এ হাদিসে সন্তানের বয়স দশ বছর হলে তার শোয়ার বিছানা পৃথক করার হুকুম এসেছে। অবশ্য একটি বর্ণনায় সাত বছর বয়সেই বিছানা পৃথক করে দেওয়ার কথা এসেছে। (মুসতাদরাকে হাকীম, হাদিস ৭৩৪)

মুহাদ্দিসেনে কেরাম ও ফিকহবিদগণ সুনানে আবু দাউদের উক্ত হাদিসের উপর ভিত্তি করে সন্তানের বয়স দশ বছর হলে তার শোয়ার বিছানা পৃথক করে দেওয়াকে ওয়াজিব বলেছেন।

এ বয়সে ছেলের জন্য মার সাথে এবং মেয়ের জন্য বাবার সাথে একই বিছানায় শোয়া নিষেধ। অবশ্য বাবার সাথে এক ছেলে এবং মায়ের সাথে শুধু এক মেয়ে একই বিছানায় শোয়ার অবকাশ আছে।

বিছানা পৃথক হওয়ার পদ্ধতি:

বিছানা পৃথক হওয়ার অর্থ এই নয় যে, প্রত্যেক সন্তানের জন্য ভিন্ন ভিন্ন রুমের ব্যবস্থা করে দিতে হবে; বরং একই রুমে ভিন্ন খাট, চকি বা ভিন্ন বিছানার ব্যবস্থা করলেও চলবে।

আর যদি তাদের জন্য পৃথক পৃথক বিছানার ব্যবস্থা করা সম্ভব না হয় বরং সকলকে এক বিছানাতেই রাত্রিযাপন করতে হয় সেক্ষেত্রে এ বয়সের সন্তানদের মাঝে কোল বালিশ বা এ ধরনের কোনো কিছু দিয়ে হলেও আড়াল রাখা আবশ্যক।

আর মেয়েদের বিছানা বাবা ও ছেলেদের থেকে সম্পূর্ণ পৃথক হওয়া জরুরি। এক্ষেত্রে শুধু কোল বালিশ রাখা যথেষ্ট নয়। (আদ্দুররুল মুখতার, রদ্দুল মুহতার ৬/৩৮২)

দুই বোন একই কম্বল নীচে ঘুমানো প্রসঙ্গ

এ প্রসঙ্গে নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন—

لاَ ينظرُ الرَّجلُ إلى عورةِ الرَّجلِ ولاَ تنظرُ المرأةُ إلى عورةِ المرأةِ ولاَ يفضى الرَّجلُ إلى الرَّجلِ في الثَّوبِ الواحدِ ولاَ تفضي المرأةُ إلى المرأةِ في الثَّوبِ الواحدِ.

কোন পুরুষ অন্য পুরুষের গুপ্তাঙ্গের দিকে যেন না তাকায়। কোন নারী অন্য নারীর গুপ্তস্থানের দিকে যেন না তাকায়। কোন পুরুষ অন্য পুরুষের সঙ্গে একই কাপড়ে যেন শয়ন না করে। কোন নারী, অন্য নারীর সাথে একই কাপড়ে যেন শয়ন না করে।

মুসলিম ৩৩৮, আহমাদ ১১২০৭

এ হাদিসের ভিত্তিতে স্বামী-স্ত্রী ছাড়া অন্য কারো জন্য একই কম্বল বা লেপের নীচে শয়ন করা জায়েয নেই।

ফাতাওয়ায়ে মাহমুদিয়াতে এসেছে—

قریب البلوغ اور بالغ لڑکے لڑکیوں کو ایک بستر اور ایک لحاف میں سونا حدیث شریف کی رو سے مطلقاً منع ہے، صرف زن وشوہر کے لئے اِس کی اِجازت ہے، اور کسی کے لئے اِجازت نہیں ہے۔ (فتاویٰ محمودیہ ۱۹؍۲۱۱ ڈابھیل)

দশ বছরের পর থেকে ছেলে-মেয়েকে একই বিছানায় এবং একই লেপের নীচে শোয়ানোর ব্যাপারে হাদিসে নিষেধ করা হয়েছে। কেবলমাত্র স্বামী ও স্ত্রী একই বিছানা ও একই লেপ/কম্বলের নীচে শয়ন করতে পারবে। এ ছাড়া অন্য কারো জন্যে তা বৈধ নয়। (ফাতাওয়ায়ে মাহমুদিয়া ১৯/২১১)

তাই দুই ভাই বা দুই বোন একই বিছানায় শয়ন করার ক্ষেত্রে মাঝে কোল বালিশ বা এ ধরনের কোনো কিছু দিয়ে হলেও আড়াল রাখা আবশ্যক। আর প্রত্যেকে পৃথক পৃথক কম্বল বা লেপ গায়ে দিবে। একই লেপ বা কম্বলের নীচে শয়ন করা থেকে বিরত থাকবে।

Khairul Islam 22/12/2024
হানাফী ফিকহ (Hanafi Fiqh)

যার মুহাব্বাত আপনার জীবন ধ্বংস করে || ADORSHITO DEEN || আদর্শিত দ্বীন
আমরা হলাম নৌকার যাত্রী, দুনিয়া হলো নৌকা, আর দুনিয়ার মুহাব্বাত হলো পানির মতো।

পানির উপরে চলার জন্য যেরকম নৌকার প্রয়োজন হয় এবং নৌকার উপরে পানি উঠলে যেভাবে নৌকা ডুবে যায়; ঠিক তদ্রুপ দুনিয়ায় চলতে হলে দুনিয়াবি কাজ ইসলামি শরীয়াহ মোতাবেক করতে হবে, বাট দুনিয়ার মুহাব্বাত যেনো ভিতরে প্রবেশ না করে। দুনিয়ার মুহাব্বাত মনের মধ্যে প্রবেশ করলে আমরা দুনিয়া ডুবি হয়ে যাবো। দুনিয়ায় ডুবে থাকলে আখিরাত আমাদের থেকে দূরে সরে যাবে। আর আখিরাত দূরে সরে গেলে আমাদের জীবন ধ্বংস হয়ে যাবে।

অতএব আমরা দুনিয়ায় চলব ঠিক; দুনিয়ার কাজও করব তবে, দুনিয়ার মুহাব্বাতে পরে আমরা যেনো পাপকাজে লিপ্ত না হই। দুনিয়ায় যদি আমরা ঠিকমতো চলতে পারি, তবেই তো আমরা আখিরাতে কামিয়াব অর্জন করতে পারবো।

"কেউ হেদায়েতের দিকে আহ্বান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরন করেছে তাদের সওয়াবের কোন কমতি হবে না।" [সহিহ মুসলিমঃ ২৬৭৮]

তাই প্রিয় দ্বীনি ভাই ও বোনেরা! আপনারা এই ভিডিওটি আপনাদের সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে দ্বীনের দাওয়াত সকলের কাছে পৌঁছে দিন। জাযাকাল্লাহ্‌!

আমাদের ফেসবুকে ফলো করতে পারেনঃ https://bitly.net/LnMU4n

যে কারনে খলিফা ওমর রাদ্বিঃ আবু জরকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন || ADORSHITO DEEN || আদর্শিত দ্বীন
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ্‌!

প্রিয় দ্বীনি ভাই ও বোনেরা! একজন মুসলমান কখনো অঙ্গীকার ভঙ্গ করতে পারে না। রাসূলুল্লাহ্‌ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের যে ধর্মীয় ভাইয়ের বন্ধনে শিক্ষা দিয়ে গেছেন, সেই হিসেবে আমরা প্রত্যেক মুসলমান ভাই ভাই। এক ভাই মুসীবতে পরবে, আর আমরা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখবো! এ হতে পারে না। সাহায্যে অবশ্যই আমাদের পাশে এগিয়ে থাকতে হবে।

হযরত আবু জরের দূঃসাহসী যার কারনে তাকে মৃত্যুর মুখোমুখি হতে হয়েছে এবং এক যুবকের সত্যবাদীতা ও অঙ্গীকার রক্ষা।

"কেউ হেদায়েতের দিকে আহ্বান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরন করেছে তাদের সওয়াবের কোন কমতি হবে না।" [সহিহ মুসলিমঃ ২৬৭৮]

তাই প্রিয় দ্বীনি ভাই ও বোনেরা! আপনারা এই ভিডিওটি আপনাদের সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে দ্বীনের দাওয়াত সকলের কাছে পৌঁছে দিন। জাযাকাল্লাহ্‌!

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলার একটি পবিত্র নাম হলো আল গাফুর।

মোনাজাতে আমরা আল্লাহকে ‘ইয়া আল গাফুর’ বলে ডাকি, কিন্তু কখনো কি ভেবেছি—আল্লাহর এই পবিত্র নামটা আসলে কোন বিশেষ অর্থ বহন করে?

আরবি ‘আল-গাফুর’ শব্দটার মূল উৎস শব্দ হলো গফারা (غ-ف-ر) যার অর্থ হলো কোনোকিছু লুকিয়ে ফেলা, ঢেকে দেওয়া, আচ্ছাদিত করা।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা বান্দার গুনাহসমূহ গোপন রাখেন। বান্দা নিজের ভুলে যদি নিজের গুনাহকে প্রকাশ করে না ফেলে, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা সেগুলোকে প্রকাশ্যে আনেন না।

তিনি আমাদের দিনের বেলার গুনাহের কথা জানেন। তিনি আমাদের রাতের বেলার গুনাহের কথাও জানেন। তিনি আমাদের প্রকাশ্য গুনাহের কথা জানেন। আমাদের অপ্রকাশ্য গুনাহের কথাও তিনি জানেন।

যদি আল্লাহ চাইতেন, আমাদের গুনাহের তালিকা আমাদের কপালে ভেসে উঠতে পারতো। যদি তিনি ইচ্ছা করতেন, গুনাহের কারণে আমাদের শরীর থেকে গন্ধও বের করতে পারতেন।

এমন যদি হতো, আমাদের দ্বারা কি সম্ভব হতো বেঁচে থাকা?

কিন্তু আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা এমনটা হতে দেন না৷ তিনি বান্দার গুনাহগুলোকে ঢেকে দেন, লুকিয়ে ফেলেন, আচ্ছাদিত করে দেন বলে তিনি হলেন—আল গাফুর।

আমাদের গুনাহ আল্লাহ প্রকাশ করে দেন না, এটাও আল্লাহর এক বিরাট দয়া আর রহমত বান্দার প্রতি।

©প্রিয় লেখক আরিফ আজাদ।

ইমাম আউসি (রাহি.) কে বলা হলো, জান্নাত সম্পর্কে কিছু বলুন। যাতে জান্নাতে যাওয়ার আগ্রহ সৃষ্টি হয়। তিনি বললেন, সেখানে রাসূলুল্লাহ্ থাকবেন। সল্লাল্ল-হু আলাইহি ওয়াসাল্লাম!
.
এটা বর্ণনা করতে গিয়ে আরেকজন আলেম বললেন, আখিরাতে আল্লাহর পর আমাদের আনন্দের কেন্দ্রবিন্দু হবে মুহাম্মাদ। সল্লাল্ল-হু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।
.
যেমন, হাশরের ময়দানে প্রচন্ড তৃষ্ণার্ত অবস্থায় আমরা হাউজের কাছে যাবো। সেখানে গিয়ে মুহাম্মাদ সল্লাল্ল-হু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দেখতে পাবো। প্রথম সাক্ষাত। প্রিয়তমকে প্রথম সামনে থেকে দেখা।
.
আমরা আসলে তখন তৃষ্ণা ভুলে যাবো। পেরেশানী ভুলে যাবো। পরম আকাঙ্ক্ষিত কাউসারের পানিকে উপেক্ষা করে উঁনাকে দেখতে থাকবো। সল্লাল্ল-হু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।
.
— মাহ্দী ফয়সাল (হাফি.)

ছবি: সংগৃহীত

Source: From Facebook

image

গাজার উত্তরাঞ্চলের জাবালিয়ায় খেলার সময় বিমান হামলা চালিয়ে এই ৪ ফিলিস্তিনি শিশুকে হত্যা করেছে ইসরাইল।
❝হে আরবরা, হে মুসলিমরা, এই শিশুদের দোষ কি?❞

🔴 গাজার উত্তরাঞ্চলে ইসরাইলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনির লাশ খাচ্ছে ক্ষুধার্ত কুকুররা😭

image

আপনাদের কিছু ইস্যুর কারণে ফ্রি ইউজার পয়েন্ট আর্নিং লিমিট কমিয়ে দেয়া হলো।

* প্রোফাইল সম্পূর্ণ না করা।
* নিজের পোস্টে নিজেই লাইক কমেন্ট করা।
* সবাই ঢালাওভাবে এক ক্যাটাগরির পোস্ট দেয়া।
* সমসাময়িক বিষয়ে কোনো পোস্ট আপডেট না দেয়া।
* শুধু মাত্র আর্নিং এর চিন্তা করা।

image