বারান্দায় কাপড় শুকোতে দেয়া আমাদের মা-বোনদের নিত্যদিনের অভ্যাস। বিশেষত শহুরে ফ্ল্যাটে বারান্দা ছাড়া উপায়ও নেই যেন। তবে এ ক্ষেত্রে অনেকেই মস্তবড় ভুলটি করে বসেন। শহরের ঘিঞ্জি এলাকায় তারা বারান্দায় কাপড় শুকোতে দিয়ে রাখেন, এমনকি পরিধেয় বিশেষ পোশাকটিও তারা বারান্দায় উন্মুক্তভাবে রোদে দেন। এতে কিছু সমস্যা হতে পারে।
.
যেমন আশেপাশের ফ্ল্যাট থেকে এসব কাপড়ের দিকে লোলুপ দৃষ্টি দেয়া হয়। এরপর এটা সীমা ছাড়িয়ে ইভটিজিংয়ে পরিণত হয়। ইভটিজিং না হলেও দুশ্চরিত্র ব্যক্তিরা এসব কাপড় দেখেই অনেক মাপজোখ করে ফেলে। এরপর থেকে অসৎ উদ্দেশ্যে বারবার উঁকিঝুঁকি মারতে থাকে।
.
এ জন্য উত্তম হলো, বারান্দায় বড় কাপড় দিয়ে পর্দা লাগিয়ে দেয়া। কমপক্ষে গাঢ় কালারের নেট-জাতীয় পর্দা হলেও লাগিয়ে নেয়া যেতে পারে। এরপর বারান্দায় কাপড় শুকানো। অথবা বারান্দায় দুই স্তর করে রশি লাগানো। সামনের দিকে পুরুষদের কাপড় দিয়ে ভেতরের দিকে মহিলাদের কাপড় শুকাতে দেয়া। এতে করে বাইরে থেকে শুধু পুরুষদের কাপড়গুলোই দেখা যাবে।
.
কাপড় শুকানোর পর রশিতে তা ফেলে না রাখা। অনেকেই একদিন গোসল করে কাপড় শুকাতে দেয়ার পর পরদিন গোসলের সময় রশি থেকে কাপড় আনতে যান। আবার কেউ কেউ ছাদেও সারারাত ধরে কাপড় ফেলে রাখেন। এতেও বদজিনের আছর পড়ার সমূহ আশঙ্কা থাকে।
.
এ ক্ষেত্রে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, কাপড় পরার সময় সব সময় বিসমিল্লাহ বলে পরা। পোশাক-আশাক খোলা ও পরিধানের সময় দুআ পড়া। এবং নিরাপত্তার দুআসমূহের ওপর আমল করা।

বই : পর্দা গাইডলাইন
লেখক : মাওলানা তানজীল আরেফীন আদনান
উমেদ প্রকাশ থেকে প্রকাশিত

image

ঊমি উর্মিলা!
নিয়মিত টিকটকার।
লক্ষ লক্ষ পেরিয়ে তার ফলোয়ার, ভিওয়ার্স।
প্রতিদিন অগনিত কন্টেন্ড ভিডিও। ভিডিও মেকআপ করার জন্য দু তিনদিন পর পর নতুন ড্রেস কিনতে হয় তার। টিকটক আইডিতে শত শত নাচের ভিডিও । কিনে এনেছেন দামি দামি রিং লাইট।

গত সোমবার রাত ১২ টা।
ঊমি নিজ রুমে ভিডিও বানাচ্ছে।
সকাল হলে আপলোড করবে নিজ টিকটক আইডিতে। ভিডিওর কাজ শেষ করে ঊমি নিজ বেডে শুয়ে পড়ে। এবং দেখা শুরু করে অন্যান্য টিকটকারদের ভিডিও... এক সময় ঘুমের অতল গহব্বরে ডুবে যায়।

সকাল ৮ টা বাজে।
ঊমির মা ঊমিকে ডাকতে যায় নাস্তা করার জন্য।
উমি অচেতন হয়ে ঘুমিয়ে আছে।পাশে পড়ে আছে মোবাইল। হাতে নিতেই দেখা যায় রাতে টিকটক ডান্স দেখতে দেখতেই সে ঘুমিয়ে পড়েছে। কেননা মোবাইলটি টিকটক এপ্সেই ঢুকা ছিল

অনেকক্ষন ডাকাডাকি করার পরেও সাড়া মিলছেনা ঊমির। চিল্লাচিল্লি শুরু করলে দেখা যায় ঊমি রাতে ঘুমের মধ্যেই মারা গিয়েছে। সারা শরির শক্ত কাঠ হয়ে আছে। উমির হাতটি মোবাইল ধরা অবস্হায় ছিল। তাই হাতটি যেমন ছিল তেমনই শক্ত হয়ে গিয়েছে হাতটি সোজা করা যাচ্ছিলনা। সারা শরির শক্ত হয়ে পড়েছে। ঘুমের মধ্যে বা টিকটক দেখা অবস্হাতেই তার মৃত্যু হয়

ঊমি নেই রয়ে গিয়েছে তার শত শত অর্ধনগ্ন ভিডিও।
ঊমি আজ" কবরে" যারা ঊমির নাচ ডান্সের ভিডিওগুলি দেখছে তারা জানানেইনা যে যার ডান্সের ভিডিও দেখছি সে একজন মৃত।

আফসোস- মানুষ তার মৃত্যুর পরেও পাপ জারি রেখে যায়। যদিও ভিডিওগুলি ডিলেট করে দেয়া হয় তবু কিয়ামত পর্যন্ত এই গোনাহ তার কবরে জারি থাকবে কেননা সে তো নিজে আর ভিডিওগুলি ডিলেট করে তাওবা করে যায়নি।

এভাবে অগনিত ঊমিরা " কবরে চলে যায়।
থেকে যায় তাদের জারিকৃত পাপ গুলি.......

Collected

image

পৃথিবীর পূর্ব থেকে পশ্চিমের দূরত্ব ৫০০ বছরের পথ। মাঝখানের ৩০০ বছরের পথে জীবের বসবাস। বাকি ২০০ বছরের পথ বসবাসের অযোগ্য।

পূর্বের ও পশ্চিমের ১০০ করে মোট ২০০ বছরের পথে কোন বসবাসযোগ্য প্রাণী নেই। এই ২০০ বছরের পথ বসবাসের অযোগ্য। এটি অ্যান্টার্কটিক মহাদেশ, যা পৃথিবীর সমস্ত সমুদ্রকে ঘিরে রাখা একটি ৪০% বরফ প্রাচীর নিয়ে গঠিত। এই বরফ প্রাচীর কল্পনাপ্রসূত নয়, এটি বাস্তব এবং ১৮৮০ সাল থেকে বিভিন্ন দেশের আনুষ্ঠানিক অভিযানের নথিপত্রে এটি উল্লেখ করা হয়েছে। এই বরফ প্রাচীরের পরে আবহাওয়ার অবস্থা অত্যন্ত কঠোর। তাপমাত্রা গড়ে মাইনাস (-৫৫°C) পর্যন্ত নেমে যায় এবং বাতাসের গতি ঘণ্টায় ৩০০ কিলো মিটার পর্যন্ত পৌঁছায়। তদুপরি, চরম অন্ধকার, সাথে অক্সিজেনের অভাব, এবং আরও গভীরে প্রবেশ করার চেষ্টা পরিস্থিতি আরও কঠিন করে তোলে। এই প্রাচীরের পরে আনুষ্ঠানিক ভূগোল জরিপ ৪০০-৫০০ কিলোমিটার পর্যন্ত পৌঁছেছে। এর পরে মানুষ আর এগোতে পারেনি, কারণ জেট বিমানের জ্বালানিও সেখানে জমে যায়।

উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ তা‘আলা পূর্ব ও পশ্চিমের মধ্যবর্তী দূরত্ব পাঁচশ বছর করে দিয়েছেন। পূর্ব দিকের একশ বছর, সেখানে কোনো জীবই বাস করে না। কোন জ্বীন, কোন মানুষ, কোন পশু এবং কোন গাছ নেই। আর পশ্চিমে একশ বছর একই অবস্থা। এবং তারপর তিনশত (বছর) পূর্ব এবং পশ্চিমের মাঝামাঝি, যেখানে জীবগুলো বাস করে।”[تفسير القرآن العظيم مسنداً عن رسول الله صلى الله عليه وسلم والصحابة والتابعين" "পবিত্র কুরআনের মহান ব্যাখ্যা, যা রাসূলুল্লাহ ﷺ, তাঁর সহচরগণ (সাহাবী) এবং তাবেয়ী (তাবিঈন) থেকে বর্ণিত হয়েছে"]

আমাদের দাওয়াত আমাদের চালিয়ে যেতে হবে। মিথ্যুক নাসা থেকে সতর্ক করতে হবে নয়তো দাজ্জাল আসলে তার জালেও পা দিয়ে বসবে মুমিনরা কেননা তারা অলরেডি নাসার জলে পা দিয়েছে। নাসার বিজ্ঞান এইসব সত্য লুকিয়ে মানুষের অন্ধকারের মধ্যে ঠেলে দিচ্ছে।

সংগৃহীত

image

⚡সিরিয়ার নতুন প্রশাসন শিক্ষা কারিকুলামে কিছু পরিবর্তন করেছে ;

▪️ "উসমানী দখল" এর পরিবর্তে "উসমানী শাসন" ব্যবহার করা হবে।

▪️ "মাতৃভূমির জন্য শহীদ" এর পরিবর্তে "আল্লাহর জন্য শহীদ" বাক্যাংশটি ব্যবহার করা হবে।

▪️ "আসসালামু আলাইকুম" শব্দগুচ্ছটি শ্রেণীকক্ষে অভিবাদন হিসেবে ব্যবহার করা হবে।

▪️অনেক অভিব্যক্তি যেমন লটারি, বার্ষিক সুদ, দেবতা, দেবী, আরামিক দেবতা, মাতৃদেবী, ফোয়ারা দেবী মুছে ফেলা হয়েছে।

image

পুরান ঢাকার নিউ রাজধানি, রাজধানি ও রাজ হোটেল গরু রাখে না। কিছু ভাই এ রেস্টুরেন্টগুলোতে গিয়ে গরু না রাখার কারণ জানতে চেয়েছিলেন। হোটেল কতৃপক্ষ জানিয়েছে, হিন্দু কাস্টমাররা পছন্দ করেন না বলে তারা গরু রাখেন না।

এখন, এই রেস্টুরেন্টে মুরগী বা খাসি খাওয়া মুসলমানদের জন্য জায়েজ হবে কিনা সেটা ভেবে দেখা দরকার। যারা হিন্দু কাস্টমারদের কারনে গরু রাখে না, তারা আল্লাহ নামে জবাই করা মুরগী বা খাসি কি হিন্দুদের খাওয়াবে বলে মনে হয়? আর আল্লাহর নামে জবাই না করলে আপনার জন্য সে গোস্ত খাওয়া জায়েজ হবে না।

সাবধানতা অবলম্বন জরুরি।

সংগৃহীত

image
About

"Fear Allah, for he who fears him never feels alone."
– Hazrat Umar Farooq (RA)