পৃথিবীর পূর্ব থেকে পশ্চিমের দূরত্ব ৫০০ বছরের পথ। মাঝখানের ৩০০ বছরের পথে জীবের বসবাস। বাকি ২০০ বছরের পথ বসবাসের অযোগ্য।
পূর্বের ও পশ্চিমের ১০০ করে মোট ২০০ বছরের পথে কোন বসবাসযোগ্য প্রাণী নেই। এই ২০০ বছরের পথ বসবাসের অযোগ্য। এটি অ্যান্টার্কটিক মহাদেশ, যা পৃথিবীর সমস্ত সমুদ্রকে ঘিরে রাখা একটি ৪০% বরফ প্রাচীর নিয়ে গঠিত। এই বরফ প্রাচীর কল্পনাপ্রসূত নয়, এটি বাস্তব এবং ১৮৮০ সাল থেকে বিভিন্ন দেশের আনুষ্ঠানিক অভিযানের নথিপত্রে এটি উল্লেখ করা হয়েছে। এই বরফ প্রাচীরের পরে আবহাওয়ার অবস্থা অত্যন্ত কঠোর। তাপমাত্রা গড়ে মাইনাস (-৫৫°C) পর্যন্ত নেমে যায় এবং বাতাসের গতি ঘণ্টায় ৩০০ কিলো মিটার পর্যন্ত পৌঁছায়। তদুপরি, চরম অন্ধকার, সাথে অক্সিজেনের অভাব, এবং আরও গভীরে প্রবেশ করার চেষ্টা পরিস্থিতি আরও কঠিন করে তোলে। এই প্রাচীরের পরে আনুষ্ঠানিক ভূগোল জরিপ ৪০০-৫০০ কিলোমিটার পর্যন্ত পৌঁছেছে। এর পরে মানুষ আর এগোতে পারেনি, কারণ জেট বিমানের জ্বালানিও সেখানে জমে যায়।
উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ তা‘আলা পূর্ব ও পশ্চিমের মধ্যবর্তী দূরত্ব পাঁচশ বছর করে দিয়েছেন। পূর্ব দিকের একশ বছর, সেখানে কোনো জীবই বাস করে না। কোন জ্বীন, কোন মানুষ, কোন পশু এবং কোন গাছ নেই। আর পশ্চিমে একশ বছর একই অবস্থা। এবং তারপর তিনশত (বছর) পূর্ব এবং পশ্চিমের মাঝামাঝি, যেখানে জীবগুলো বাস করে।”[تفسير القرآن العظيم مسنداً عن رسول الله صلى الله عليه وسلم والصحابة والتابعين" "পবিত্র কুরআনের মহান ব্যাখ্যা, যা রাসূলুল্লাহ ﷺ, তাঁর সহচরগণ (সাহাবী) এবং তাবেয়ী (তাবিঈন) থেকে বর্ণিত হয়েছে"]
আমাদের দাওয়াত আমাদের চালিয়ে যেতে হবে। মিথ্যুক নাসা থেকে সতর্ক করতে হবে নয়তো দাজ্জাল আসলে তার জালেও পা দিয়ে বসবে মুমিনরা কেননা তারা অলরেডি নাসার জলে পা দিয়েছে। নাসার বিজ্ঞান এইসব সত্য লুকিয়ে মানুষের অন্ধকারের মধ্যে ঠেলে দিচ্ছে।
সংগৃহীত