১৯শে জুলাই জুমার খুতবা চলাকালে পুলিশ যখন গু*লি চালাচ্ছিল, এই ছেলেটা সামনে এগিয়ে যায় কথা বলতে, যাতে কিছুক্ষণের জন্য হলেও সংঘর্ষ বন্ধ থাকে। আমরা কয়েকজন তখন আজমপুর কাচাবাজার মসজিদের দেয়াল ধরে ইট হাতে দাঁড়িয়ে দেখছি সব।
সবাইকে অবাক করে দিয়ে হাসিমাখা ছেলেটার সামনে এসেই তারা কোমড়ে বন্দুক ঠেকিয়ে সবার সামনে গু*লি করে দেয়। খুব সম্ভবত পেটের ডানপাশ থেকে নাড়ি*ভুঁড়ি বের হয়ে আসলে সে নিজের এক হাত দিয়ে তা চেপে ধরে ঐখানেই পড়ে যায়।
খোঁজ নিয়ে জানতে পারি ছেলেটার নাম রাতুল, নওয়াব হাবিবুল্লাহর ছাত্র। এ যাত্রায় বেঁচে ফিরলেও চিকিৎসার অভাবে বেডে পড়ে কাতরাচ্ছে। উত্তরা ক্রিসেন্ট থেকে সিএমএইচ, পরিপূর্ণ চিকিৎসা কোথাও পায়নি।
ঘাতক পুলিশেরও কিছু ছবি পেয়েছি যা এই পোস্টে সংযুক্ত করে দিচ্ছি।
গু*লি চলার পড়ে মসজিদের মিম্বার থেকে খুতবায় ইমাম সাহেবের ঘোষনা আসে, "যারা বাইরে গু*লি চালাচ্ছেন, তাদের জন্য আমি জাহান্নামের সুসংবাদ দিচ্ছি"
শুধু আখেরাতে নয়, দুনিয়াতেও আমরা এদের জীবন জাহান্নাম বানায় দিতে চাই।
ছবির পুলিশ সদস্যদের চিনে থাকলে আমাদের জানান
©️Arifin Rafi



Md Abdul Basir
تبصرہ حذف کریں۔
کیا آپ واقعی اس تبصرہ کو حذف کرنا چاہتے ہیں؟
Md Abdul Basir
تبصرہ حذف کریں۔
کیا آپ واقعی اس تبصرہ کو حذف کرنا چاہتے ہیں؟
Khodeza Begum
تبصرہ حذف کریں۔
کیا آپ واقعی اس تبصرہ کو حذف کرنا چاہتے ہیں؟